আমার জীবন নিয়ে লিখতে গিয়ে যে কথা লিখতে হয় তা হল আমার ছোটবেলার কথা । রক্ষণশীল মৈথিল পরিবারে । আমার ঠাকুর দা ভজগবিন্দ ঝা তৎকালীন সমাজে খুব বিখ্যাত ব্যক্তি ছিলেন । তার সঙ্গীত এলাকাতে খুব জনপ্রিয় ছিল । নুরপুরের জমিদার দের তশিলদার ছিলেন । সেই সূত্রে রতুয়ার জমিদার চৌধুরী দের সাথে তাদের নুরপুরের জমিদারের সাথে চৌধুরীদের বিরোধ এর কারনে আমার ও আমার বড় পিসে মশাই কালি শঙ্কর মিশ্র চক্রান্তে ঠাকুর দা বড় বিপর্যয় এ পড়েন । মিথ্যা মামলাতে জড়িয়ে তাকে তার ভোলে পনের তার ৮০ টি গরু ও ১০০ বিঘা জমি ক্রোক করে । এই ঘটনায় আমার ঠাকুরদা মানসিক ভার সাম্য হারিয়ে ফেলেন । ছোট ভাই, দুই বোন মা, বাবাকে নিয়ে সংসারের হাল ধরেন । নুরপুরের জমিদারী প্রিচালনা করা সাথে সাথে বোনের বিয়ে , ছোট ভাইকে মানুষ করা এবং পরিবার পরিচালনা করা মত গুরু দায়িত্ব পালন করার কাজ বড় ছেলে সুরেন্দ্রনাথের উপর পড়ে । তিনি যথার্থ ভাবে পালন করেন । ইতিমধ্যে ছোট ভাই দয়া নাথ বাড়ি ছেড়ে বিহারে গিয়ে বিহার পুলিশে যোগ দেন ।
ভারতের স্বাধীনতা আন্দলনের প্রতি সুরেন্দ্রানাথের পুরপুরি স্মথন ছিল । তিনি রতুয়ার দুরগাম্নদিরে রতুয়ার ডোম সমাজের দেওয়া পাঁঠা বলি দিয়ে সেখান কার গণ্য মান্য চোখের বিষ হয়ে ছিলেন । তিনি কারও কাছে মাথা নত না করে এর পক্ষে তিনি দাঁড়ান । সেদিন রতুয়ার বুকে জয় জয় পড়ে গিয়েছিল ।
আমি সেই পিতার সন্তান যে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়েছে , সাথে সাথে সমাজের অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ । সেই বাবার কাছ থেকে আমি কংগ্রেস বিরোধিতা পেয়েছি কারন আমার বাবা নেতাজী এর প্রতি কংগ্রেস দলের ভুমিকা কোন দিন মেনে নিতে পারেনি । দেশ বিভাগ কে মেনে নিতে পারেনি । গোটা জীবন কংগ্রেস এর বিরোধিতা করেছেন । রাজ্যের প্রথম পঞ্চায়েত নির্বাচন তে তিনি নির্বাচিত হয়ে ছিলেন । তখন তাকে সঙ্গে পেতে রতুয়ার জনগণ দুই হাত তুলে তাকে আশীর্বাদ করে ছিলেন । {১}
ভারতের স্বাধীনতা আন্দলনের প্রতি সুরেন্দ্রানাথের পুরপুরি স্মথন ছিল । তিনি রতুয়ার দুরগাম্নদিরে রতুয়ার ডোম সমাজের দেওয়া পাঁঠা বলি দিয়ে সেখান কার গণ্য মান্য চোখের বিষ হয়ে ছিলেন । তিনি কারও কাছে মাথা নত না করে এর পক্ষে তিনি দাঁড়ান । সেদিন রতুয়ার বুকে জয় জয় পড়ে গিয়েছিল ।
আমি সেই পিতার সন্তান যে ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নিয়েছে , সাথে সাথে সমাজের অবিচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ । সেই বাবার কাছ থেকে আমি কংগ্রেস বিরোধিতা পেয়েছি কারন আমার বাবা নেতাজী এর প্রতি কংগ্রেস দলের ভুমিকা কোন দিন মেনে নিতে পারেনি । দেশ বিভাগ কে মেনে নিতে পারেনি । গোটা জীবন কংগ্রেস এর বিরোধিতা করেছেন । রাজ্যের প্রথম পঞ্চায়েত নির্বাচন তে তিনি নির্বাচিত হয়ে ছিলেন । তখন তাকে সঙ্গে পেতে রতুয়ার জনগণ দুই হাত তুলে তাকে আশীর্বাদ করে ছিলেন । {১}
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন