আমার ঠাকুর মা স্রস্বাতি দেবী খুব জাঁদরেল মহিলা ছিলেন । মা এর কাছে শুনেছি শীত কালে যখন দাওউয়া থেকে যখন বাজরা ইত্যাদি ফস্ল গরুকে খাইয়ে দিতেন অথবা সেই ফস্ল পুড়িয়ে শীতকালে আগুণ প হাতেন ।
তিনি মায়ের প্রতি ভাল ব্যবহার করতেন না ।
আমার মামা বাড়ি বিহারের কটি হারের বুধ্নগরে । আমার দাদু খুব বিখ্যাত তান্ত্রিক ছিলেন ,তার কাছে বহু দূর থেকে মানুষ আসত । তান্ত্রিক শ্রী মোহন ঝা কটি হার এলাকাতে খুব প্রিচিত ব্যক্তি তার বহু চেলা ছিল ।তাকে ঘিরে থাকত তার চেলারা । তিনি নাকি সাপে কাঁটা মানুষ ভাল করতেন । আমার বড় ভাগবত পাঠ করে বেড়াতেন । এরা ছিল গোঁড়া মৈথিল পরিবার ।
অন্য দিকে আমার মা আমার সন্তান কামনায় অপুত্রের ধন বাড়িতে থাকায় তাকে নষ্ট করার উঠে পড়ে লেগেছিল । করেছিল তাই , বাবার অনুপ্সথিতির সুযোগ নিয়ে সেই যক্ষের ধন নষ্ট করেছিল ।
আমার কাকা স্থায়ী ভাবে পুরনিয়া তে বসবাস করতে লাগলেন সেখানে এক পূর্ব বাংলা পরিবারে বিবাহ করেন ।আর তিনি চাকরী তে থাকাকালীন আর মালদহে ফিরে আসেন নি ।
এদিকে দেশ স্বাধীন হল , কং গ্রেস জমিদারী উচ্ছেদ এর আইন করল ।বাবা জমিদারী চলে যাবার পর কর্ম হীন হলেন ।
এবার শুরু হ্ল ন্তুন ভাবে বেচে থাকার লড়াই । {৩}
তিনি মায়ের প্রতি ভাল ব্যবহার করতেন না ।
আমার মামা বাড়ি বিহারের কটি হারের বুধ্নগরে । আমার দাদু খুব বিখ্যাত তান্ত্রিক ছিলেন ,তার কাছে বহু দূর থেকে মানুষ আসত । তান্ত্রিক শ্রী মোহন ঝা কটি হার এলাকাতে খুব প্রিচিত ব্যক্তি তার বহু চেলা ছিল ।তাকে ঘিরে থাকত তার চেলারা । তিনি নাকি সাপে কাঁটা মানুষ ভাল করতেন । আমার বড় ভাগবত পাঠ করে বেড়াতেন । এরা ছিল গোঁড়া মৈথিল পরিবার ।
অন্য দিকে আমার মা আমার সন্তান কামনায় অপুত্রের ধন বাড়িতে থাকায় তাকে নষ্ট করার উঠে পড়ে লেগেছিল । করেছিল তাই , বাবার অনুপ্সথিতির সুযোগ নিয়ে সেই যক্ষের ধন নষ্ট করেছিল ।
আমার কাকা স্থায়ী ভাবে পুরনিয়া তে বসবাস করতে লাগলেন সেখানে এক পূর্ব বাংলা পরিবারে বিবাহ করেন ।আর তিনি চাকরী তে থাকাকালীন আর মালদহে ফিরে আসেন নি ।
এদিকে দেশ স্বাধীন হল , কং গ্রেস জমিদারী উচ্ছেদ এর আইন করল ।বাবা জমিদারী চলে যাবার পর কর্ম হীন হলেন ।
এবার শুরু হ্ল ন্তুন ভাবে বেচে থাকার লড়াই । {৩}